

প্রস্তাব নং এক---পশ্চিমবঙ্গের গোর্খাল্যান্ড। দার্জিলিং জ়েলার পার্বত্য পরিষদ এলাকা পৃথক রাজ্য গঠনের দাবি তিন দশকের পুরনো। ঘিসিঙ-এর পর এই আন্দোলনের রাশ এখন জি জ়ে এম সুপ্রিমো বিমল গুরুং-এর হাতে।।
দুই--- উত্তরবঙ্গ ও অসমের একাংশ নিয়ে গ্রেটার কোচবিহার রাজ্য গঠনের দাবিও এসেছে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে।
তিন--- উত্তর বিহারের কয়কটি জ়েলা বিচ্ছিন্ন করে গঠন করতে হবে নতুন রাজ্য মিথিলাঞ্চল।
চার--- পূর্ব-উত্তরপ্রদেশ,উত্তর-পশ্চিম বিহার এবং ছত্রিশগড়ের উত্তর-পূর্বাংশ নিয়ে আলাদা ভোজপুর রাজ্য তৈরির সনদও পেশ করা হয়েছে নয়া দিল্লীতে।
পাঁচ--- উত্তরপ্রদেশে ও মধ্যপ্রদেশের সীমান্তবর্তী বুন্দেলখন্ড এলাকায় পৃথক রাজ্য গঠনের দাবি।
ছয়--- বান্দা, ঝাঁসি,ললিতপুর,চিত্রকূট,সাগর প্রভৃতি কয়কটি জ়েলা নিয়ে পৃথক রাজ্য গঠনের দাবি।
সাত--- পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের কয়েকটি জ়েলা নিয়ে কিষাণপ্রদেশ রাজ্য প্রতিষ্ঠার দাবি। নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় লোকদল সভাপতি অজিত সিং।
আট--- মহারাষ্ট্রের পশ্চিমাঞ্চল নিয়ে আলাদা বিদর্ভ রাজ্য গঠনের দাবি নিয়ে আন্দোলন।
নয়--- অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেঙ্গানা অঞ্চল নিয়ে নতুন রাজ্য তৈরির দাবিতে আন্দোলন। নেতৃত্বে কে চন্দ্রশেখর রাও-এর তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি।
দশ--- আবার ফিরে সেই পশ্চিমবঙ্গেই। দাবি পৃথক কামতাপুর রাজ্যের।
এতগুলি প্রস্তাব- দায়িত্ব কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার উপরে। অসম্ভব! তাই দরকার পৃথক রাজ্য পুর্ণগঠন কমিশন-এটিই সাময়িক সমাধানসুত্র। কি করবে কেন্দ্রীয়সরকার। আমরা তাকিয়ে সেইদিকে।
No comments:
Post a Comment