

আবার পরমাণু পরীক্ষা করতে পারে ভারত-এমনটাই দাবি পাক বিদেশ দপ্তরের মুখপাত্র আব্দুল বাসিতের। পোখরানের পরমাণু পরীক্ষা ব্যর্থ হয়েছিল বলে সম্প্রতি ভারতীয় পরমাণু বিজ্ঞানী শান্তারাম যে দাবি করেছিলেন সেটিকেও পরিকল্পনামাফিক বলেছেন তিনি। আরেকটি পরমাণু পরীক্ষা করার জন্য রাস্তা পরিস্কার করতেই তিনি এই মন্তব্য করেছেন বলে তার ধারণা।
পাকিস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সামরিক শক্তি বিস্তারের বিপক্ষে বলেও তিনি জানিয়েছেন। দিল্লি যদি পামাণু পরীক্ষা করে তাহলে এশিয়া মহাদেশে তার প্রভাব পড়বে এবং এতে দুই দেশের মধ্যে নতুন করে শুরু হওয়া শান্তি আলোচনার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাসিত৷
তিনি বলেন, পাকিস্তান সামরিক প্রয়োজনে পরমাণু পরীক্ষার বিরোধী৷ এর পাশাপাশি তিনি দাবি করেন দক্ষিন-পূর্ব এশিয়াতে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে পাকিস্তান এই অঞ্চলের সমস্ত দেশের সহমতের ভিত্তিতে এক চুক্তি করতে আগ্রহী৷ দীর্ঘ দিন ধরে এই নিয়ে বিভিন্ন মঞ্চে পাকিস্তান আলোচনা করলে সফলতা পাওয়া যায় নি বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য, আমেরিকার কাছ থেকে পাওয়া হার্পুন অস্ত্র ভারত আক্রমণের জন্যে ব্যবহার করতে চায় পাকিস্থান বলে বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছিল।। দেশীয় বিজ্ঞানীদের মাধ্যমে সেই অস্ত্রের প্রযুক্তিগত পরিবর্তন করে ভারত আক্রমণের উপযুক্ত করে চলেছে তারা এই অভিযোগও ওঠে।
পাকিস্থানের এই অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন ভারতীয় নৌসেনা প্রধান। দিল্লীতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে অ্যাডমিরাল সুরেশ মেহেতা জানিয়েছিলেন- “পাকিস্থানের এই কীর্তি ভারতীয় উপমহাদেশে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। যুদ্ধের বিপদ কে আহ্বান করছে। ভারতের প্রতিরক্ষাকে নতুন করে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে”। এবার এই অভিযোগ ভারতের বিরুদ্ধেই করলেন আব্দুল বাসিত।তিনি বলেন, ভারত নতুন করে পরমাণু পরীক্ষা করলে আবার অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু হবে যা বিশ্ব শান্তি'র পক্ষে বিপদজনক হতে পারে৷
আন্তর্জাতিক মহলের ধারণা, কয়েকদিন পূর্বে ভারত যে অভিযোগ এনে চাপের মুখে ফেলতে চেয়েছিল পাকিস্থানকে এবার পরমাণু পরীক্ষা নিয়ে মন্তব্য করে ভারতকে পালটা চাপের মুখে ফেলতে চাইছেন তারা।
পাকিস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সামরিক শক্তি বিস্তারের বিপক্ষে বলেও তিনি জানিয়েছেন। দিল্লি যদি পামাণু পরীক্ষা করে তাহলে এশিয়া মহাদেশে তার প্রভাব পড়বে এবং এতে দুই দেশের মধ্যে নতুন করে শুরু হওয়া শান্তি আলোচনার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাসিত৷
তিনি বলেন, পাকিস্তান সামরিক প্রয়োজনে পরমাণু পরীক্ষার বিরোধী৷ এর পাশাপাশি তিনি দাবি করেন দক্ষিন-পূর্ব এশিয়াতে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে পাকিস্তান এই অঞ্চলের সমস্ত দেশের সহমতের ভিত্তিতে এক চুক্তি করতে আগ্রহী৷ দীর্ঘ দিন ধরে এই নিয়ে বিভিন্ন মঞ্চে পাকিস্তান আলোচনা করলে সফলতা পাওয়া যায় নি বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য, আমেরিকার কাছ থেকে পাওয়া হার্পুন অস্ত্র ভারত আক্রমণের জন্যে ব্যবহার করতে চায় পাকিস্থান বলে বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছিল।। দেশীয় বিজ্ঞানীদের মাধ্যমে সেই অস্ত্রের প্রযুক্তিগত পরিবর্তন করে ভারত আক্রমণের উপযুক্ত করে চলেছে তারা এই অভিযোগও ওঠে।
পাকিস্থানের এই অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন ভারতীয় নৌসেনা প্রধান। দিল্লীতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে অ্যাডমিরাল সুরেশ মেহেতা জানিয়েছিলেন- “পাকিস্থানের এই কীর্তি ভারতীয় উপমহাদেশে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। যুদ্ধের বিপদ কে আহ্বান করছে। ভারতের প্রতিরক্ষাকে নতুন করে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে”। এবার এই অভিযোগ ভারতের বিরুদ্ধেই করলেন আব্দুল বাসিত।তিনি বলেন, ভারত নতুন করে পরমাণু পরীক্ষা করলে আবার অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু হবে যা বিশ্ব শান্তি'র পক্ষে বিপদজনক হতে পারে৷
আন্তর্জাতিক মহলের ধারণা, কয়েকদিন পূর্বে ভারত যে অভিযোগ এনে চাপের মুখে ফেলতে চেয়েছিল পাকিস্থানকে এবার পরমাণু পরীক্ষা নিয়ে মন্তব্য করে ভারতকে পালটা চাপের মুখে ফেলতে চাইছেন তারা।
No comments:
Post a Comment