

রেলমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী ডানকুনি স্টেশনকে ফ্রেড টার্মিনাল স্টেশন হিসাবে আখ্যা দেওয়ার পরই শুরু হয়ে গেল ভারত-বাংলাদেশ মালবাহী ট্রেন চলাচল।
উল্লেখ্য লালু প্রসাদ যাদব রেলমন্ত্রী থাকাকালীন ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী এক্সপ্রেসের শুভ সূচনা হয়েছিল। দুদেশই বাড়িয়ে দিয়েছিল বন্ধুত্বের হাত। আর সেই বন্ধুত্বের হাত কে আরও শক্ত করল মালবাহী এই ট্রেন চলাচল।
ডানকুনি টার্মিনাল থেকে বাংলাদেশ যাবে প্রতিমাসিক হিসাবে গড়ে ২০টি মালবাহী ট্রেন। যা থকে রেলের আয়ও যা বাড়বে তা বলাইবাহুল্য। এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই টার্মিনালে প্রতিদিন প্রায় ৭-৮টি মালগাড়ি একইসঙ্গে লোডিং-আনলোডিং হতে পারে। ডানকুনি স্টেশনের কর্তব্যরত স্টেশন ম্যানেজারের কথায় মুঘলসরাই-এর পর ডানকুনি টার্মিনালই গোটা দেশের মধ্যে অন্যতম। রেল এই টার্মিনাল থেকে প্রতিমাসে দেড় কোটি টাকা আয় করে।
পূর্ব রেলওয়ে মেনস কংগ্রেস ইউনিয়নের বি তিওয়ারি জানালেন, ‘আমরা রেলকর্মীরা অত্যন্ত আনন্দিত এই ভেবে যে, বাণিজ্যিক দিক থেকে সমঝোতার বন্ধনে দুই দেশকে বেঁধে দিল রেল’।অর্থাৎ ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যোগাযোগ নিবিড় থেকে নিবিড়তর হল।
No comments:
Post a Comment