

ফেসবুক, মাইস্পেসসহ ইন্টারনেট ভিত্তিক সামাজিক নেটওয়ার্ক সংস্থাগুলোতে সাইবার অপরাধীদের তৎপরতা দিনে দিনে বাড়ছে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা৷ তারা বলছেন, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত গোপন তথ্য বের করতে সচেষ্ট হ্যাকাররা৷
স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় ইন্টারনেট উৎসাহীদের চলমান এক মেলায় বিশেষজ্ঞরা এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন৷ ক্যাম্পাস পার্টি নামের এই সমাবেশটি সংশ্লিষ্ট মানুষদের সবচেয়ে বড় সমাবেশ৷ তারা বলছেন, সাইটগুলোতে দেওয়া ব্যক্তিগত তথ্য যেমন, নাম-জন্ম তারিখ-ঠিকানা-চাকুরি বৃত্তান্ত-ই ঠিকানা-ফোন নম্বর ইত্যাদি হ্যাকারদের কাছে বড় হাতিয়ার৷ আর ভাইরাস তো আছেই৷
এরকম একটি কুখ্যাত ভাইরাস হলো, কুবফেস৷ বুক এর ইংরেজি হরফ উল্টো করে লিখলে কুব হয়৷ ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এশিয়ার মার্টিনেজ বলেন, ২০০৮ সালের আগস্ট থেকে এই ভাইরাসে হাজার হাজার ফেসবুক ও টুইটার ব্যবহারকারী আক্রান্ত হয়েছে৷ বার্তা সংস্থা এএফপিকে তিনি বলেন, এর সংক্রমণ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত৷ ভাইরাসটি ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার সিস্টেমে অনুপ্রবেশে সক্ষম -এরকম মারাত্মক সফটওয়্যারবাহী সাইটগুলোর সঙ্গে স্বয়ংক্রিয় সংযোগ ঘটিয়ে দেয়৷ প্রায় চারহাজার ভিন্ন রূপে এই ভাইরাসটি আক্রমণ করতে সমর্থ৷ এর একটি রূপ হচ্ছে, ব্যবহারকারীর ফ্ল্যাশ প্লেয়ার পুরোনা হয়ে গেছে ওয়ার্নিং দিয়ে নতুন একটি সংস্করণ ডাউনলোড করার আমন্ত্রণ করা হয়৷ আসলে এটি ভাইরাস৷ ওই ধরণের সফটওয়্যার দিয়ে ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ইনস্টল থাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করা হয়৷
ফেসবুকের মতো সাইটগুলোতে খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠা বিনা মূল্যের ক্যুইজ, রাশিফল ও গেইমসকেও বিপজ্জনক বলে মনে করছেন তিনি৷ এসব ক্যুইজ কিংবা রাশিফলে অনেক সময় অনুপ্রবেশে সক্ষম সফটওয়্যারের লিংক থাকতে পারে বলে মত তাঁর৷
অনেকে আগে উৎসাহ থেকে হ্যাকিং করলেও বর্তমানে সংঘটিত চক্র একেবারে আর্থিক উদ্দেশ্য থেকে হ্যাকিং করছে৷ বিশেষ করে রাশিয়া, চীন, ব্রাজিল ও ইউক্রেইনে এ ধরণের চক্র সক্রিয় বলে জানান গার্সিয়া৷ অল্প বিনিয়োগে বেশি উপার্জনও এ দিকে ঝোঁকার কারণ বলে মনে করেন তিনি৷
স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় ইন্টারনেট উৎসাহীদের চলমান এক মেলায় বিশেষজ্ঞরা এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন৷ ক্যাম্পাস পার্টি নামের এই সমাবেশটি সংশ্লিষ্ট মানুষদের সবচেয়ে বড় সমাবেশ৷ তারা বলছেন, সাইটগুলোতে দেওয়া ব্যক্তিগত তথ্য যেমন, নাম-জন্ম তারিখ-ঠিকানা-চাকুরি বৃত্তান্ত-ই ঠিকানা-ফোন নম্বর ইত্যাদি হ্যাকারদের কাছে বড় হাতিয়ার৷ আর ভাইরাস তো আছেই৷
এরকম একটি কুখ্যাত ভাইরাস হলো, কুবফেস৷ বুক এর ইংরেজি হরফ উল্টো করে লিখলে কুব হয়৷ ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এশিয়ার মার্টিনেজ বলেন, ২০০৮ সালের আগস্ট থেকে এই ভাইরাসে হাজার হাজার ফেসবুক ও টুইটার ব্যবহারকারী আক্রান্ত হয়েছে৷ বার্তা সংস্থা এএফপিকে তিনি বলেন, এর সংক্রমণ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত৷ ভাইরাসটি ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার সিস্টেমে অনুপ্রবেশে সক্ষম -এরকম মারাত্মক সফটওয়্যারবাহী সাইটগুলোর সঙ্গে স্বয়ংক্রিয় সংযোগ ঘটিয়ে দেয়৷ প্রায় চারহাজার ভিন্ন রূপে এই ভাইরাসটি আক্রমণ করতে সমর্থ৷ এর একটি রূপ হচ্ছে, ব্যবহারকারীর ফ্ল্যাশ প্লেয়ার পুরোনা হয়ে গেছে ওয়ার্নিং দিয়ে নতুন একটি সংস্করণ ডাউনলোড করার আমন্ত্রণ করা হয়৷ আসলে এটি ভাইরাস৷ ওই ধরণের সফটওয়্যার দিয়ে ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ইনস্টল থাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করা হয়৷
ফেসবুকের মতো সাইটগুলোতে খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠা বিনা মূল্যের ক্যুইজ, রাশিফল ও গেইমসকেও বিপজ্জনক বলে মনে করছেন তিনি৷ এসব ক্যুইজ কিংবা রাশিফলে অনেক সময় অনুপ্রবেশে সক্ষম সফটওয়্যারের লিংক থাকতে পারে বলে মত তাঁর৷
অনেকে আগে উৎসাহ থেকে হ্যাকিং করলেও বর্তমানে সংঘটিত চক্র একেবারে আর্থিক উদ্দেশ্য থেকে হ্যাকিং করছে৷ বিশেষ করে রাশিয়া, চীন, ব্রাজিল ও ইউক্রেইনে এ ধরণের চক্র সক্রিয় বলে জানান গার্সিয়া৷ অল্প বিনিয়োগে বেশি উপার্জনও এ দিকে ঝোঁকার কারণ বলে মনে করেন তিনি৷
No comments:
Post a Comment