

এ লেখা পড়তে পড়তে আপনি কতোখানি কার্বন নিঃসরণ করছেন জানেন তো? একটি গবেষণায় জানা গেছে ইন্টারনেটে গড়ে এক সেকেন্ড সময় ব্যয়ের জন্য ব্যক্তি প্রতি কার্বন নির্গমন হয় ২০ মিলিগ্রাম৷
সাধারণ হিসেবে একজন মানুষ এক সেকেন্ডে পড়তে পারে দুটি শব্দ৷ এই সংবাদটি পড়ে কতটুকু কার্বন নির্গমনের দায় আপনার-তা এখন আপনি নিজেই বের করতে পারবেন৷ পড়া শেষে বেশ অনেকখানি কার্বন নির্গত হবে আপনারই কারণে৷
হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. আলেকজান্ডার উইসনার গ্রস বলছেন, আপাতদৃষ্টিতে তেমন বেশি কিছু মনে না হলেও শেষমেষ সবকিছুর যোগফলটা দেখলে টের পাওয়া যায়৷ একটা ওয়েবসাইটে কতজন লোক কতক্ষণ সময় ব্যয় করেছে তার একটা হিসেব বের করলে কার্বন নির্গমনের অংকটা বেশ বড়ই মনে হয়৷ Bildunterschrift:
তার হিসাবে সাধারণ মানের একটা ওয়েবসাইটে প্রতি সেকেন্ডে ব্রাউজিং এর জন্য নির্গত হয় ২০ মিলিগ্রাম কার্বন৷ প্রতি বছর নেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় পরিবেশবান্ধব ইন্টারনেট শুধু দরকারি নয় জরুরি বলে মনে করছেন তিনি৷
বিজ্ঞানীরা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াল প্রভাব সামলাতে হলে ১০ বছরের মধ্যেই ব্যবস্থা নিতে হবে৷ উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদ তাদের কন্ঠে৷
বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, কম্পিউটারের জ্বালানির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে৷ গবেষণা সংস্থা গার্টনারের ২০০৭ সালের এক প্রতিবদন অনুযায়ী, কম্পিউটার নির্মাণ, তথ্য আদান-প্রদানসহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে মোট গ্রিন হাউস গ্যাসের দু্ই শতাংশ নির্গত হয়৷ যা বিমান চলাচল শিল্পের মোট নি:সৃত গ্রিন হাউস গ্যাসের সমান৷
সাধারণ হিসেবে একজন মানুষ এক সেকেন্ডে পড়তে পারে দুটি শব্দ৷ এই সংবাদটি পড়ে কতটুকু কার্বন নির্গমনের দায় আপনার-তা এখন আপনি নিজেই বের করতে পারবেন৷ পড়া শেষে বেশ অনেকখানি কার্বন নির্গত হবে আপনারই কারণে৷
হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. আলেকজান্ডার উইসনার গ্রস বলছেন, আপাতদৃষ্টিতে তেমন বেশি কিছু মনে না হলেও শেষমেষ সবকিছুর যোগফলটা দেখলে টের পাওয়া যায়৷ একটা ওয়েবসাইটে কতজন লোক কতক্ষণ সময় ব্যয় করেছে তার একটা হিসেব বের করলে কার্বন নির্গমনের অংকটা বেশ বড়ই মনে হয়৷ Bildunterschrift:
তার হিসাবে সাধারণ মানের একটা ওয়েবসাইটে প্রতি সেকেন্ডে ব্রাউজিং এর জন্য নির্গত হয় ২০ মিলিগ্রাম কার্বন৷ প্রতি বছর নেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় পরিবেশবান্ধব ইন্টারনেট শুধু দরকারি নয় জরুরি বলে মনে করছেন তিনি৷
বিজ্ঞানীরা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াল প্রভাব সামলাতে হলে ১০ বছরের মধ্যেই ব্যবস্থা নিতে হবে৷ উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদ তাদের কন্ঠে৷
বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, কম্পিউটারের জ্বালানির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে৷ গবেষণা সংস্থা গার্টনারের ২০০৭ সালের এক প্রতিবদন অনুযায়ী, কম্পিউটার নির্মাণ, তথ্য আদান-প্রদানসহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে মোট গ্রিন হাউস গ্যাসের দু্ই শতাংশ নির্গত হয়৷ যা বিমান চলাচল শিল্পের মোট নি:সৃত গ্রিন হাউস গ্যাসের সমান৷
No comments:
Post a Comment